Summary
শ্রাব্যতার পাল্লা হলো ২০ Hz থেকে ২০,০০০ Hz এর মধ্যে কম্পাঙ্ক, যা মানুষের শ্রবণের আওতায় আসে।
কম্পাঙ্ক ২০,০০০ Hz এর বেশি হলে তাকে শ্রাব্যতার তরঙ্গ এবং কম্পাঙ্ক ২০,০০০ Hz এর কম হলে তাকে শব্দেতর তরঙ্গ বলা হয়।
কোয়াটজ ক্টিস্টাল অসিলেটরের মাধ্যমে শব্দ তরঙ্গ তৈরি করা সম্ভব। কিছু প্রাণী যেমন কুকুর এবং বাদুড় আল্ট্রাসনিক শব্দ শুনতে পারে; কুকুরের শ্রাব্যতা প্রায় ৩৫,০০০ Hz এবং বাদুড়ের ১০০,০০০ Hz।
বাদুড় তাদের পরিবেশে শব্দোত্তর তরঙ্গের প্রতিধ্বনি শুনে প্রতিবন্ধকতার অবস্থান এবং প্রকৃতি সম্পর্কে ধারণা পায় এবং সঠিকভাবে পথনির্দেশ করে।
শ্রাব্যতার পাল্লা এবং শব্দোত্তর ও শব্দেতর তরঙ্গ
Audibility rang and Ultrasonic and Infrasonic waves
উৎসের কম্পাঙ্ক ২০ HZ থেকে ২০০০০ HZ এর মধ্যে সীমিত থাকলে কেবল মানুষ তা শুনতে পারে। একে শ্রাব্যতার পাল্লা বলে। যে তরঙ্গের কম্পাঙ্ক ২০০০০ HZ এর চেয়ে বেশি তাকে শ্রাব্যতার তরঙ্গ বলে। আর কম্পাঙ্ক ২০০০০ HZ এর চেয়ে কম তাকে শব্দেতর তরঙ্গ বলে। কোয়াটজ ক্টিস্টাল অসিলেটরের এর মাধ্যমে শব্দ তরঙ্গের উৎপন্ন করা যায়। কোন কোন জীবন্ত আল্ট্রাসনিক শব্দ শুনতে পায়। যেমন কুকুরের শ্রাব্যতার উচ্চসীমা প্রায় ৩৫০০০ HZ এবং বাদুড়ের প্রায় ১০০০০০ HZ। বাদুড় চোখে দেখে না। বাদুড় চলার সময় বিভিন্ন কম্পাঙ্কের শব্দেতর সৃষ্টি করে। বাদুড় তার সৃষ্টির শব্দোত্তর তরঙ্গের প্রতিধ্বনি শুনে প্রতিবন্ধক এর অবস্থান এবং প্রকৃতি সমন্বয় ধারণা লাভ করে এবং পথ চলার সময় সেই প্রতিবন্ধক পরিহার করে।
Read more